Jokes Unlimited

কাস্টমার সার্ভিস-

>>> ১৯ বছরের এক
সুন্দরি মেয়ে মোবাইল
কাস্টমার কেয়ারে ফোন
দিল...
মেয়ে >> ভাইয়া... ব্লাউজ
খুলতে পারতেছি না,
ব্লাউজটা খুলে দেন
না প্লিজ।।
(এক্সজিকিউটিভের
তো মাথা নষ্ট) তিনি বললেন
>>
দেখুন
আমাদের তো এই
ধরণের
কোন সার্ভিস নেই...!
মেয়ে >> ভাইয়া আমি আগেও
ফোন দিয়ে ব্লাউজ
খুলে নিছি !!!
গোছল করার আগেও
ব্লাউজ
খুলতে পারছি, এখন
খুলছে না!!!
এক্সজিকিউটিভের
মাথাই হাত,, কয়
কি !!!
দেখুন এখান
থেকে তো সম্ভব না,
আপনি আমাদের
সেবা কেন্দ্রতে চলে আসুন ...
এর পর জিজ্ঞেস করল >>
আচ্ছা আপনি ব্লাউজ
খুলে কি করেন???
মেয়ে >> ফেসবুক
চালাই ...
:
:
:
:
:
:
এক্সজিকিউটিভ >> ও
আপনি ব্রাউজারের
কথা বলছেন?????
মেয়ে >> ওহ সরি...
জি ব্রাউজারের কথাই

বলতে চাইছিলাম।।।



                                                   

চোরের বুদ্ধি-

তিন চোর গ্রামের
একটা বাড়িতে গিয়েছিল
গরু চুরি করতে।
তো বাড়ির মালিক
টের পায়
এবং বেশি সাহস দেখাইতে গিয়ে একা একা গেল
চোর
ধরতে।
তো চোর
তিনটা বুদ্ধিকরল
বেটারে একটা অভিনব শাস্তি দিবে।
তো চোরতিনটা মালিককেধরে গরুর
সাথে উলঙ্গ
করে দড়ি দিয়ে বেধেরেখে চলে গেল।
পরের দিন
সকালে বাড়ির লোকজন তার বাধন
খুলে দিল,
তো সে সাথে সাথে একটা লাঠি খুজতে লাগল
জামা কাপড়
না খুজেই। -
.. ..
..
..
..
..
.. ..
..
..
..
..
.. ..
..
..
..
একটা লাঠি পেয়ে সাথে সাথে গরুর
বাছুরটিকে পেটাচ্ছেআর বলতে লাগল
"কাল
সারারাত বললাম
আমি তোর মা না,
তারপরেও
সে সারারাত দুধমনে কইরা আমার

........................................





তিন চাপাবাজ


আমেরিকান- জানস আমাদের এলাকায় এক ডাক্তার ছিল,যে একলোকের কেটে যাওয়া হাত এমনভাবে জোড়া লাগিয়েছে তারপর থেকে সে লোকটা অনেক ভারি ভারি কাজ করে কোন সমস্যা হয়না।
জাপানি- জানস আমাদের এলাকায় এক ডাক্তার ছিল,যে একলোকের কেটে যাওয়া মাথা এমনভাবে জোড়া লাগিয়েছে তারপর থেকে লোকটা দিব্যি সুস্থ চলাফেরা করছে।
বাংলাদেশি - জানস আমাদের এলাকায় এক ডাক্তার ছিল,একবার একলোক ছাগল চরাইতে গিয়ে ট্রেন এর নিচে পরে আর ট্রেন তাকে দু ভাগ করে ফেলে এবং নিচের অর্ধেক টেনে নিয়ে যায়। ডাক্তার এসে তারাতারি ছাগল এর নিচের অর্ধেক লাগিয়ে দেয়। লোকটা দিব্যি চলাফেরা করে,সংশার করছে,আবার প্রতিদিন চার লিটার দুধও দেয়।


ট্রেনের কামরা :
এক লোক ট্রেনে উঠে মহিলাদের ধরে ধরে কামড়াতে লাগল। পাগল ভেবে পুলিশ তাকে ধরে থানায় নিয়ে যায়। জিজ্ঞেস করে কিরে তুই মহিলাদের কামড় দিচ্ছিলি কেন। তখন সে চিৎকার করে বলে আমার কি দোষ, ওখানেতো লেখাই ছিল “   মহিলা কামরা।

 

মদ্য পান :
ডাক্তার : মদ পান করা খারাপ।মদ খাওয়া শরীলের জন্য খারাপ। ডাক্তার এক গ্লাস নরমাল পানি আর এক গ্লাস মদ নিয়ে তাতে একটা করে কেঁচো দিল, সাথে সাথে মদ এ ভরা গ্লাসের কেঁচোটি মরে গলে গেল।আর নরমাল পানির কেঁচোটি দিব্যি নরাচরা করছে। ডাক্তার বললো এই থেকে আমরা কি শিখলাম?????
মদে আসক্ত ব্যক্তি : ডাক্তার সাহেব এই থেকে আমারা বুজলাম যে, যারা মদ খায় তাদের পেটে কোনো ময়লা, আবর্জনা, পোকা মাকড় হয়না। তারা অনেকদিন ভালভাবে বাঁচে।


                                                                       



রাতে লেকচার দেবে বউ

জ্যামাইকার হেনরির দিনকাল বেশ খারাপ যাচ্ছিল। রাত দুইটায় মদ খেয়ে বদ্ধমাতাল সে। মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা, ঘরে ফেরার পথে একটা ডাস্টবিনে উল্টে পড়ে গেল সে। পুলিশ এসে ক্যাঁক করে ধরল তাকে, ‘বিষয়টা কী, এত রাতে এমন মাতলামি কিসের, যাচ্ছিলে কোথায়, শুনি?’
যাব আর কোথায়! লেকচার শুনতে যাচ্ছিলাম, জনাব।
পুলিশ তো সব শুনে মহাখাপ্পা, ‘পাগল পেয়েছ! এত রাতে কোন আহাম্মক তোমার জন্য লেকচার দেবে?’
লেকচার তো একজনই দেয়।’ ‘কে সে?’ ‘আর কে! আছে না আমার বউ!

                                                

মুরগিটাকেই জিজ্ঞেস করছিলাম

আবু তালেব মোটা মানুষ। একদিন বাজার থেকে মুরগি নিয়ে ফিরছিল। পথে এক মাতাল বলল, ‘এই খাসিটাকে নিয়ে কোথায় চললে?’ আবু তালেব রেগে বলল, ‘সর! মাতাল কোথাকার! এইটা মুরগি, খাসি না।
মাতাল জবাব দিল, ‘আমি মুরগিটাকেই জিজ্ঞেস করছিলাম!

                                           

ট্যাক্সি ড্রাইভার ছিল না

বিচারক : লোকটির বিরুদ্ধে কী কী অভিযোগ?
পুলিশ : মদে চুর হয়ে খোলা রাস্তায় মাতলামি এবং একটি ট্যাক্সি ড্রাইভারের সঙ্গে বিশ্রী ভাষায় তর্ক করছিল।
বিচারক : ট্যাক্সি ড্রাইভার কোথায় নিয়ে আস।
পুলিশ : ওটাই তো অভিযোগ। সেখানে কোনো ট্যাক্সি ড্রাইভার ছিল না।

                                    

মাতাল ছিলাম না

গদা: বিশ্বাস কর দোস্ত, সেই রাতে আমি অতটা মাতাল ছিলাম না।
পদা: মাতাল ছিলি না মানে? তুই তোর ভাবীকে পাশের রুমে নিয়ে গিয়ে জাপটে ধরে চুমু খেলি
গদা: তাইতো বললাম, আমি আসলে সেদিন একটুও মাতাল ছিলাম না!

                               

সুটকেস খুলে বই পড়া

নববর্ষের রাতে মাতাল হয়ে বাড়ি ফিরেছে জ্যাক। বাড়ি ফিরেই বউয়ের ভয়ে একটা বই খুলে পড়তে শুরু করল সে।
খানিক বাদে তার স্ত্রী এল ঘরে। বলল, ‘আবারও মাতাল হয়ে এসেছ, তাই না?’
জ্যাক: কই? না তো!
স্ত্রী: তাহলে সুটকেস খুলে কী এত বকবক করছ
?

                                       


বক্তৃতা

নববর্ষের রাত। গভীর রাত পর্যন্ত বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিয়ে মাতাল অবস্থায় বাড়ি ফিরছিল উইলিয়াম। মাঝরাস্তায় পুলিশ তার পথ রোধ করে দাঁড়াল।
পুলিশ: কোথায় যাচ্ছেন?
উইলিয়াম: বক্তৃতা শুনতে।
পুলিশ: এত রাতে আপনাকে বক্তৃতা শোনাতে কে বসে আছে, শুনি?
উইলিয়াম: আমার স্ত্রী।

                             


চালককে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ

এক মাতালকে ধরে এনেছেন থানার হাবিলদার।
ইন্সপেক্টর: এটাকে নিয়ে এসেছ কেন?
হাবিলদার: স্যার, সে রাত দুইটার সময় একটা ট্যাক্সির সামনে দাঁড়িয়ে চালককে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করছিল।
ইন্সপেক্টর: চালককে নিয়ে এসো।
হাবিলদার: এটাই তো সমস্যা স্যার। ট্যাক্সির ভেতরে কোনো চালক ছিল না!

                           



এত জোরে কেউ গাড়ি চালায়

ট্যাক্সিতে উঠেছে তিন মাতাল।
এক মাতাল বলল, এই, মালিবাগ চলো।
ট্যাক্সির চালক বুঝতে পারছিল, লোকগুলো মাতাল। তার মাথায় একটা দুষ্টু বুদ্ধি খেলে গেল। চালক কিছুক্ষণ চুপচাপ বসে থেকে বলল, চলে এসেছি স্যার, নামেন। আর ভাড়া দেন।
প্রথম মাতাল ভাড়া মিটিয়ে নেমে গেল।
দ্বিতীয়জনও চুপচাপ নেমে গেল।
তৃতীয়জন গাড়ি থেকে না নেমে রাগী চোখে তাকিয়ে থাকল চালকের দিকে। চালক তো ভয়ে কাবু! মাতাল ব্যাটা জারিজুরি ধরে ফেলল নাকি!
হঠাৎ তৃতীয় মাতাল চালকের গালে ঠাস করে একটা চড় বসিয়ে দিল। বলল, এই ব্যাটা, এত জোরে কেউ গাড়ি চালায়? ধীরে চালাতে পারিস না? আরেকটু হলেই তো আমরা মরতে বসেছিলাম!


                          


নাম মনে পড়ছে না

মদ্য পান করতে করতে চিৎকার করে কাঁদছিল জন। একজন জিজ্ঞেস করল, ‘কী, কাঁদছ কেন?’
জন বলল, ‘যে মেয়েটাকে ভোলার জন্য পান করছি, তার নাম মনে পড়ছে না!


                                        


আহো-উহো

আমার এক বন্ধু অনেকদিন পর আমেরিকা থেকে দেশে বেড়াতে আসছে। জিনিসপত্র নাড়াচাড়া করছে। এইটা নাড়ে সেইটা নাড়ে। একসময় বইগুলো ধরে বলল, আচ্ছা দোস্ত, এইগুলা কী গল্পের বই?
বললাম, হ্যাঁ, তুই পড়লে পড়তে পারিস।
সে কিছু বই বের করে পড়া আরম্ভ করল। পড়তে পড়তে প্রায় আধা ঘন্টা পর জিজ্ঞেস করল, আচ্ছা দোস্ত, “আহো-উহোমানে কী করে?
আমি বললাম, আরে রাখ! ঐটা গল্পের বই না।

লিফট আসছে দুই মাতাল ইতালীয় পুলিশ রেললাইন ধরে গড়িয়ে গড়িয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। এত লম্বা সিঁড়ি! উঠতে উঠতে ক্লান্ত হয়ে গেলাম। আরেকটু অপেক্ষা করো। ওই দেখো, লিফট আসছে।


                          


বউয়ের রাগের কারণ

বউকে নিয়ে ক্রিকেট খেলা দেখতে গেছি। একটা করে ব্যাটসম্যান যাচ্ছে আর মিনিট পাঁচেক খেলেই আউট হয়ে ফিরে আসছে। শেষ তো আমার মাথাই নষ্ট। গেলাম রাগ হয়ে। ধ্যাত একটা প্লেয়ারও ভালো না। চলো বাসায় যাই।
সাথে সাথে বউ বলল, দেখলে রাগটা কেনো হয়?


                                           


সেন্স অব হিউমার

রাত্রিবেলা। সব কাপড়চোপড় খুলে ফেলে স্ত্রী স্বামীর গলা জড়িয়ে ধরে বলল, এই বলনা আমার কোন জিনিসটা তোমার খুব ভালো লাগে? আমার সুন্দর চেহারার মুখটা নাকি আমার সেক্সি বডিটা?
স্বামী কিছুক্ষণ স্ত্রীর মুখ ও শরীরের দিকে চোখ বুলিয়ে তারপর বলল, তোমার সেন্স অব হিউমার!
                           


১৬ জন মেয়েকে বিয়ে করা উচিত

মিঃ বিন তার এক বন্ধুর সাথে গলফ খেলছিলেন।
হঠাৎ বন্ধু ভদ্রলোক মিঃ বিনকে জিজ্ঞেস করলেন, "তোমার কি মনে হয়, একজন ছেলের ক'জন মেয়ের সাথে বিয়ে করা উচিত?"
মিঃ বিন, মাথা-টাথা চুলকে অনেকক্ষণ ভেবে বললেন, "ষোলো (১৬)!"
বন্ধু খুবই আশ্চর্য্য হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, "সে কি, কেন?"
মিঃ বিন একগাল হেসে বললেন, "কেনো, দেখোনি চার্চের পাদরি কি বলেন? চারজন ধনী (for richer), চারজন গরীব (for poorer), চারজন ভালো (for better) এবং চারজন খারাপ (for worse)।"


                        


নাম বলো

একজন নতুন শিক্ষক তার স্কুলের ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেন, "এই পাখীটার পা দেখো আর এটার নাম বলো।"
ছাত্র বললো, "জানি না স্যার!"
শিক্ষক বললেন, "তুমি একটা গাড়ল, তোমার নাম বলো!"
ছাত্র বললো, "এই দেখো আমার পা, আর আমার নাম বলো!"

                        


পাগলে কি না করে

পচাদা রোববার সকালে বাড়িতে বসে কাগজ পড়ছে, এমন সময় পচাবৌদি এসে আদুরে গলায় বললো, "হ্যাঁগো, আমি মরে গেলে তুমি কি করবে?"

পচাদা কাগজ থেকে মুখ না উঠিয়েই বললো, "আমিতো পুরো পাগল হয়ে যাবো!"

বৌদি, "তুমি আরেকটা বিয়ে করবে না তো?"

পচাদা এবার গম্ভীরভাবে বললো, "পাগল লোকেরা যেকোনও কিছুই করতে পারে।"


বাইক তো দেবোই
আমাদের পচাদা তার ছেলেকে বললো, "তুই পরীক্ষায় পাশ বা ফেল, যাই করিস না কেনো, আমি তোকে একটা বাইক কিনে দেবোই!"

ছেলে বললো, "কোন বাইক বাবা?"

পচাদা, "তুই যদি পাশ করিস তো পালসার কিনে দেবো। আর যদি ফেল করিস তাহলে রাজদূত কিনে দেবো দুধ বিক্রী করার জন্যে!"


                             


ধুম - ৩ সিনেমায় রজনীকান্ত

ধুম এর তৃতীয় পার্টে রজনীকান্তকে একটা বিশেষ রোলে নেওয়া হয়েছে, যদিও এই খবরটা এখনও পর্যন্ত বাইরে ফাঁস করা হয় নি। কিন্তু আমরা এক বিশেষ নির্ভরযোগ্য সূত্রে এই খবরটা পেয়েছি।
রজনীকান্ত বাংলা জোক
যাই হোক, ধুম - তিন এর একটা চেজ সিকুয়েন্স শুট করা হচ্ছিলো। দৃশ্যটাতে অভিষেক বচ্চন, উদয় চোপড়া আর আমির খান মোটরসাইকেলে করে ২০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা স্পিডে যাচ্ছিলেন। ঐ দৃশ্যে রজনীকান্তের থাকার কথাই নয়। কিন্তু হঠাৎ করে দেখা গেলো যে রজনীকান্ত একটা সাইকেল চালিয়ে তিনজনকেই ওভারটেক করে চলে গেলেন। আর যেতে যেতে বললেন, "মাইণ্ড ইট ভাইসব! সাইকেল চালাও, পেট্রোল বাঁচাও, পরিবেশ দূষণও কমাও!"


                         

জলের রাসায়নিক ফর্মুলা
টীচার পাপ্পুকে জিজ্ঞেস করলেন, "পাপ্পু বলো তো জলের রাসায়নিক ফর্মুলা কি?"

পাপ্পু, "স্যার, H2MgCl2NaClHNO3CaCO3Ca(OH)2SnTNHgNiHCL(COOH)!"

টীচার (একটু ঘাবড়ে গিয়ে) :"এটা আবার কি?"

পাপ্পু, :স্যার, মিউনিসিপালিটি যে জলটা দেয়, সেটার কেমিক্যাল ফর্মুলা!"

                                             
    
    বাবাঃ কিরে কাঁদছিস
কেন ???

ছেলেঃ
বুড়ো লোকটার
পায়ে পাড়া মেরেছিলাম

বাবাঃ সে কি! উনার কাছে ক্ষমা চাসনি?

ছেলেঃ হ্যাঁ চেয়েছি

বাবাঃ তবু মারলো?
চলতো গিয়ে দেখি

বাবা বুড়োকে গিয়ে বললঃ কি ব্যাপার
চাচা, ছেলেটা আপনার কাছে ক্ষমা চাইলো,
তাও
ওকে এভাবে মারলেন?

বুড়োঃ সাধে কি আর
মারছি ??
তোমার পোলায় আমার পায়ে পাড়া দিয়া সরি কইলো
আমি তার
ভদ্রতায়
খুশি হইয়া তারে ১০টা টাকা দিলাম
হারামজাদা টাকার
লোভে আবার আমার
পায়ে  আরও ১০ টা পাড়া মারলো

                                          



ম্যাডামঃ সো সুইট!
কত
লক্ষী একটা ছেলে তুমি!
আমি তোমাকে খুব
পছন্দ করি!
সজলঃ তাহলে আমি আব্বু
আম্মু
কে আপনার বাসাই
পাঠাই
ম্যাডামঃ মানে?
বাসায়
পাঠাবে মানে? কেন
পাঠাবে?
সজলঃ মানে তারা যাতে আরো আলাপ
আলোচনা করতে পারেন
এখুনি ঠিক
করে ফেলা ভাল নয়ত
দেখা গেল
আপনি আমার জায়গায়
অন্য
কাউকে নিয়ে ফেলেছেন
তাহলে তো আমার
সর্বনাশ হবে
ম্যাডামঃ কি সব
আজেবাজে কথা বলছ?
|
|
|
|
|
|
|
|
সজলঃ আমি প্রাইভেট
পড়ানোর
কথা বলছি ম্যাডাম!


                                             


Gf: জান তুমি সাঁতার
কাটতে পারো ?
Bf: না, পারি না

Gf: ছি ছি ছি,

একটা কুত্তা
তো সাঁতার পারে !
Bf: জান তুমি সাঁতার

পারো ?
Gf: হ্যাঁ পারি

Bf : তাইলে...
=>
=>
=>
=>
=>
তোমার আর কুত্তার
মধ্যে তো কোনো পার্থক্যই
নাই ।।।
হি হি হি হি হি হি হি হি হি হি হি
Gf = Shcoked
Bf = Rocked
  

                                     


বুদ্ধু বানাচ্ছি :

পাপ্পু একটা কুকিং কনটেস্টে নাম দিলো।

প্রতিযোগীতা শুরু হওয়ার পর দেখা গেলো যে সবাই যে যার রেসিপি অনুযায়ী রান্না করছে, আর পাপ্পু একটা সসপ্যানে চামচ দিয়ে নাড়াচাড়া করেই যাচ্ছে। এই দেখে একজন বিচারক পাপ্পুকে জিজ্ঞেস করলেন, "এটা আপনি কি বানাচ্ছেন?"

পাপ্পু খুব গম্ভীরভাবে বললো, "বুদ্ধু বানাচ্ছি।"




                                             


কিচেন থেকে নুন নিয়ে এসো

পচাবৌদি পচাদাকে ডেকে বললো, "হ্যাঁগো, কিচেন থেকে একটু নুনের কৌটোটা নিয়ে এসো।"

পচাদা কিচেন থেকে উত্তর দিলো, "এখানে তো নুনের কৌটো নেই।"

বৌদি বলে উঠলো, "জানতাম তুমি খুঁজে পাবে না। কোনও কাজই তো ঠিকঠাক করতে পারো না। কিছু করতে বললেই হয়ে গেলো! তাই আমি আগেই নুনের কৌটোটা কিচেন থেকে নিয়ে এসেছিলাম।"

পচাদা শুনে "থ" এবং "দ"।

                                             

ভ্যালেন্টাইনস ডে :

বিয়ের পাঁচ বছর পরের ভ্যালেন্টাইনস ডে তে পচাদা বৌদির জন্য একতোড়া সাদা গোলাপ নিয়ে বাড়ি ফিরলো।

বৌদি অবাক হয়ে পচাদাকে জিজ্ঞেস করলো, "একি, সাদা গোলাপ কেনো? ভ্যালেন্টাইনস ডে তে লোকে তো লাল গোলাপ দেয়।"

পচাদা বললো, "শোনো, জীবনে এখন ভালবাসার চেয়ে শান্তিটাই বেশী জরুরী!"
                                                    




>>> ১৯ বছরের এক
সুন্দরি মেয়ে মোবাইল
কাস্টমার কেয়ারে ফোন
দিল...
মেয়ে >> ভাইয়া... ব্লাউজ
খুলতে পারতেছি না,
ব্লাউজটা খুলে দেন
না প্লিজ।।
(এক্সজিকিউটিভের
তো মাথা নষ্ট) তিনি বললেন
>>
দেখুন
আমাদের তো এই
ধরণের
কোন সার্ভিস নেই...!
মেয়ে >> ভাইয়া আমি আগেও
ফোন দিয়ে ব্লাউজ
খুলে নিছি !!!
গোছল করার আগেও
ব্লাউজ
খুলতে পারছি, এখন
খুলছে না!!!
এক্সজিকিউটিভের
মাথাই হাত,, কয়
কি !!!
দেখুন এখান
থেকে তো সম্ভব না,
আপনি আমাদের
সেবা কেন্দ্রতে চলে আসুন ...
এর পর জিজ্ঞেস করল >>
আচ্ছা আপনি ব্লাউজ
খুলে কি করেন???
মেয়ে >> ফেসবুক
চালাই ...
:
:
:
:
:
:
এক্সজিকিউটিভ >> ও
আপনি ব্রাউজারের
কথা বলছেন?????
মেয়ে >> ওহ সরি...
জি ব্রাউজারের কথাই
বলতে চাইছিলাম।।।






বল্টু বিয়ের জন্য
মেয়ে দেখতে গিয়েছে!!
তো বল্টু
আর মেয়ে আলাদা ঘরে একা।
কি কথা বলবে সেটা অনেক
চিন্তা করে বললঃ “আপু,
তোমরা কয় ভাই বোন??”
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
মেয়ে রেগে গিয়ে উত্তর
দিলঃ “আগে ৪ ভাই বোন ছিল!!
কিন্ত এখন থেকে ৫ জন!!






1 comment:

  1. Wow! nice post. I like it personally. Thanks for your sharing.

    ReplyDelete